Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2020

Five Pillars of Islam

Five Pillars of Islam  The profession of Faith (Shahadah)  Prayer (Salah) Alms (Zakat) Fasting (Sawm) Pilgrimage (Hajj) What are The  Five Pillars of Islam Explained 5 pillars of Islam in English? 5 Pillars of Islam  Prophet Muhammad Sallallahu Alayhi Wa Sallam came to teach us many things and the most important of them are the five pillars of Islam do you know the five pillars let's say them together with number one a Shahada to say  ASH-HADU ANNA LA ILAHA ILLA ALLAHU WA ASH-HADU ANNA MUHAMMADAN ABDUHU WA RASULUHU which means there is no one worthy of worship except Allah and that Muhammad Sallallahu Alayhi Wa Sallam is his final messenger number two is salat the prayer the five daily prayers number three zakat to give the yearly charity number four ECM fast in the month of Ramadan and number five is Hajj going to Mecca and performing the pilgrimage Salah will be the first pillar that Allah will ask us about on the day of judgment so it is very important to pray on time and concen

সালাতের গুরুত্ব ও ভূমিকা রচনা, নামাজের ভূমিকা ও ফযিলত

সালাতের গুরুত্ব ও ভূমিকা রচনা, নামাজের ভূমিকা ও ফযিলত ভূমিকা: আল্লাহ তা’আলা মানব জাতীকে সৃষ্টি করেছেন তার ইবাদতের জন্য। আর ইবাদতের মাঝে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হচ্ছে নামাজ । কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম আল্লাহ তা’আলা নামাজের হিসাব নিবেন। নামাজ না পড়া জাহান্নামে যাওয়ার কারণ। তাইতো রাসূল সা. বলেছেন, ইচ্ছাকৃত নামাজ পরিত্যাগ কারী জাহান্নামী কারণ ইচ্ছাকৃত নামাজ পরিত্যাগ কারা কুফুরী। নামাজ একটি ফরজ এবাদত , এই ফরজ এবাদত আল্লাহর রাসূল সা. এর তরিকায় আদায় করতে হবে। কিন্তু দুক্ষজনক হলো মুসলমানরা ইচ্ছাকৃতভাবে আজকে নামাজের মত গুরুত্বপূর্ণ এবাদতকে ছেড়ে দিচ্ছে আর যারা নামাজ পড়ে তারাও নিজেদের মন মত নামাজ আদায় করে থাকে। সহীহ তরিকা শিখার চেষ্টাও করে না । অথচ রাসূল সা. বলেছেন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যারা সুন্দরভাবে আদায় করে আল্লাহ তা’আলা তাকে পাঁচটি বিশেষ পুরুস্কার দান করে সম্মানিত করবেন। (১) তার থেকে মৃত্যুও কষ্ট দূর করে দিবেন। (২) কবরের শাস্তি থেকে তাকে মাফ করে দিবেন। (৩) কেয়ামতের দিন আল্লাহ তা’আলা তাকে ডান হাতে আমালনামা দান করবেন। (৪) বিদ্যুাতের গতিতে ফুলসীরাত পার করবেন। (৫

হযরত ওমর রাঃ এর জীবনী, হামযা ও ওমর (রাঃ) এর ইসলাম গ্রহণ এবং তার পরবর্তী ঘটনা

হযরত ওমর রাঃ এর জীবনী,   হামযা ও ওমর (রাঃ) এর ইসলাম গ্রহণ এবং তার পরবর্তী ঘটনা হামযার ইসলাম গ্রহণ (৬ষ্ঠ নববী বর্ষের শেষ দিকে): ৬ষ্ঠ  নববী বর্ষের শেষ দিকে যিলহাজ্জ মাসের কোন এক দিনে ছাফা পাহাড়ের পাশ দিয়ে যাবার সময় আবু জাহল রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-কে প্রথমে অশ্লীল ভাষায় গালি-গালাজ করল। তাতে তাঁর কোন ভাবান্তর দেখতে না পেয়ে আবু জাহল একটা পাথর ছুঁড়ে রাসূলের মাথায় আঘাত করল। তাতে তাঁর মাথা ফেটে রক্ত ধারা প্রবাহিত হতে থাকল। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) নীরবে সবকিছু সহ্য করলেন। আবু জাহল অতঃপর কা‘বা গৃহের নিকটে গিয়ে তার দলবলের সাথে বসে উক্ত কাজের জন্য গৌরব যাহির করতে থাকল। আব্দুল্লাহ বিন জুদ‘আনের জনৈক দাসী ছাফা পাহাড়ের উপরে তার বাসা থেকে এ দৃশ্য অবলোকন করে। ঐ সময় হামযা বিন আব্দুল মুত্ত্বালিব মৃগয়া থেকে তীর-ধনুকে সুসজ্জিত অবস্থায় ঘরে ফিরছিলেন। তখন উক্ত দাসীর নিকটে সব ঘটনা শুনে রাগে অগ্নিশর্মা হয়ে ছুটলেন আবু জাহলের খোঁজে। তিনি ছিলেন কুরায়েশগণের মধ্যে মহাবীর ও শক্তিশালী যুবক। তিনি গিয়ে আবু জাহলকে মাসজিদুল হারামে পেলেন এবং তীব্র ভাষায় তাকে গালি দিয়ে বললেন, ‘হে গুহ্যদ্বার

মহানবী সাঃ এর জীবনী, কুরায়েশ প্রতিনিধি দল নাজাশীর দরবারে

🌹 🌹 মহানবী সাঃ এর জীবনী, কুরায়েশ প্রতিনিধি দল নাজাশীর দরবারে  হাবশায় গিয়ে যাতে মুসলমানগণ শান্তিতে থাকতে না পারে, সেজন্য কুরায়েশ নেতারা তাদেরকে ফিরিয়ে আনার ষড়যন্ত্র করল। এ উদ্দেশ্য সফল করার জন্য তারা কুশাগ্রবুদ্ধি কুটনীতিবিদ আমর ইবনুল ‘আছ এবং আবদুল্লাহ ইবনে আবী রাবী‘আহকে দায়িত্ব দিল। এ দুজন পরে মুসলমান হন। তারা মহামূল্য উপঢৌকনাদি নিয়ে হাবশা যাত্রা করেন এবং সেখানে গিয়ে প্রথমে খৃষ্টানদের নেতৃস্থানীয় পাদ্রী ও পোপদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তাদের ক্ষুরধার যুক্তি এবং মূল্যবান উপঢৌকনাদিতে ভুলে দরবারের পাদ্রী নেতারা একমত হয়ে গেল। পরের দিন আমর ইবনুল ‘আছ উপঢৌকনাদি নিয়ে বাদশাহ নাজ্জাশীর দরবারে উপস্থিত হলেন। অতঃপর তারা বললেন, হে বাদশাহ! আপনার দেশে আমাদের কিছু অজ্ঞ-মূর্খ ছেলে-ছোকরা পালিয়ে এসে আশ্রয় নিয়েছে। যারা তাদের কওমের দ্বীন পরিত্যাগ করেছে এবং তারা আপনাদের ধর্মেও প্রবেশ করেনি। তারা এমন এক নতুন দ্বীন নিয়ে এসেছে, যা আমরা কখনো শুনিনি বা আপনিও জানেন না। আমাদের কওমের নেতৃবৃন্দ আমাদেরকে আপনার নিকটে পাঠিয়েছেন, যাতে আপনি তাদেরকে তাদের কওমের কাছে ফেরৎ পাঠান’। তাদের কথা শেষ হ’লে উপস্থিত পাদ্রীন

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর বিবাহ রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সাথে আয়েশা (রাঃ) এর বিবাহ

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সাথে আয়েশা (রাঃ) এর বিবাহ এবং ছয় জন পবিত্রাত্মা যুবকের ইসলাম গ্রহণ  মাসাধিক কাল ত্বায়েফ সফর শেষে দশম নববী সনের যুলক্বা‘দাহ মাসে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) মক্কায় ফিরে আসেন। এ সময় একটানা তিনটি হারাম মাসের সুবর্ণ সুযোগকে তিনি পুরোপুরি কাজে লাগানোর মনস্থ করেন। তিনি হজ্জে আগত দূরদেশী কাফেলা সমূহের তাঁবুতে গিয়ে গিয়ে তাওহীদের দাওয়াত দিতে থাকেন। যদিও কেউ তাঁর দাওয়াতে সাড়া দেয়নি। একাদশ নববী বর্ষ: এই বছর বাইরের দেশের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ওমরা করার জন্য বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে মক্কায় আসেন এবং নবী আগমনের সংবাদ শুনে রাসূলের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। তারা এ সময় ইসলাম কবুল করে ধন্য হন। তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন, ইয়াছরিবের বিখ্যাত কবি ও উচ্চ সামাজিক মর্যাদার অধিকারী ও ‘কামিল’ লকবধারী সুওয়াইদ বিন ছামেত , ইয়াছরিবের আউস গোত্রের ইয়াস বিন মু‘আয , ইয়াছরিবের বিখ্যাত ‘গেফার’ গোত্রের আবু যার গেফারী , দাওস গোত্রের নেতা ও কবি তুফায়েল বিন আমর দাওসী , ইয়ামনের যেমাদ আযদী প্রমুখ নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিগণ। এই সকল ব্যক্তির মাধ্যমে তাদের স্ব স্ব এলাকায় ইসলামের বাণী দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং পরবর

আক্বাবাহর বায়‘আত, ইসরা ও মিরাজ, বিশ্ব নবীর জীবন কাহিনী

আক্বাবাহর বায়‘আত, ইসরা ও মিরাজ,  বিশ্ব নবীর জীবন কাহিনী আক্বাবাহর ১ম বায়‘আত (দ্বাদশ নববী বর্ষ): গত বছরে হজ্জের মওসুমে ইসলাম কবুলকারী ছয়জন যুবকের ব্যাপক প্রচারের ফলে পরবর্তী বছর নতুন সাত জনকে নিয়ে মোট বারো জন ব্যক্তি হজ্জে আসেন। দ্বাদশ নববী বর্ষের যিলহজ্জ মাসের  (মোতাবেক জুলাই ৬২১ খৃঃ)  এক গভীররাতে মিনার পূর্ব নির্ধারিত আক্বাবাহ নামক স্থানে তারা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সঙ্গে সাক্ষাত করেন। এই স্থানটিকে এখন জামরায়ে আক্বাবাহ বা বড় জামরাহ বলা হয়। এখানেই আইয়ামে তাশরীক্বের এক গভীর রাতে আলো- আঁধারীর মধ্যে আক্বাবাহর ১ম বায়‘আত অনুষ্ঠিত হয়, যা ছিল পরবর্তী পর্যায়ে মাদানী জীবনে ইসলামী সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের বীজ বপন সমতুল্য। এই বায়‘আতে জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) ব্যতীত গত বছরের বাকী পাঁচজন ছাড়াও এ বছরের নতুন সাতজন উপস্থিত ছিলেন। দুজন ছিলেন আওস গোত্রের এবং বাকীগণ ছিলেন খাযরাজ গোত্রের। বায়‘আত অনুষ্ঠান - (‘আক্বাবায়ে ঊলা): বায়‘আতে অংশগ্রহণকারী ছাহাবী উবাদাহ বিন ছামেত (রাঃ) হ’তে বর্ণিত হয়েছে যে, ‘রাসূলুল্লাহ (সাঃ) আমাদের বললেন যে, তোমরা এসো আমার

হিজরতের কারণ ও ফলাফল আলোচনা কর মদীনায় হিজরত এবং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে হত্যার ষড়যন্ত্র

হিজরতের কারণ ও ফলাফল আলোচনা কর হিজরতের কারণ ও গুরুত্ব মদীনায় হিজরত এবং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে হত্যার ষড়যন্ত্র হিজরতের কারণ ও ফলাফল  সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now মদীনায় হিজরত এবং রাসুলুল্লাহ (সাঃ) কে হত্যার ষড়যন্ত্র  ছাহাবীগণের ইয়াছরিবে কষ্টকর হিজরত শুরু: বায়‘আতে কুবরা সম্পন্ন হওয়ার পর রাসূলুল্লাহ (সাঃ)  1. নির্যাতিত মুসলমানদের ইয়াছরিবে হিজরতের অনুমতি দিলেন। মক্কার কাফেররা ইয়াছরিবে হিজরতে বাধা দিতে থাকল। ইসলামের প্রসার বৃদ্ধিতে বাধা দেওয়া ছাড়াও এর অন্যতম প্রধান কারণ ছিল অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক। অর্থনৈতিক কারণ ছিল এই যে, মক্কা থেকে ইয়াছরিব হয়ে সিরিয়ায় তাদের গ্রীষ্মকালীন ব্যবসা পরিচালিত হত। এ সময় সিরিয়ায় তাদের বার্ষিক ব্যবসার আর্থিক মূল্য ছিল প্রায় আড়াই লক্ষ দীনার। এছাড়াও ছিল ত্বায়েফ-এর ব্যবসা। উভয় ব্যবসার জন্য যাতায়াতের পথ ছিল ইয়াছরিব। আল্লাহ পাক এমন এক স্থানে নির্যাতিত মুসলমানদের হিজরতের ব্যবস্থা করেন, যা হয়ে ওঠে এক অর্থনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রীয়

Eid Mubarak 2020: Wishes, message, pictures, Facebook, WhatsApp, twitter, Instagram, How do you wish someone a happy Eid Mubarak?, EID Mubarak 2020 worldwide

Eid Mubarak 2020: Wishes, message, pictures, Bangla  ঈদ মানে আনন্দ ঈদ মানে খুশি ঈদ মানে উত্সব  এই উত্সব অনেক উদ্দীপনা এবং আনন্দের সাথে উদযাপিত হয়।  বিশ্বব্যাপী লোকেরা একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায়, উপহারে এবং বিশেষ খাবার খাবারের আদান প্রদান করে।  আপনিও যদি আপনার কাছের প্রিয়জন কে কিছু শুভেচ্ছা প্রেরণ করতে চান তাহলে কিছু শুভেচ্ছা বার্তা পাঠান  প্রিয়জন ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা  এই দিনটিতে এ, বেছে নিন এমন কিছু .... ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা  বার্তা  এই শুভ ঈদের দিনে  সর্বশক্তিমান আল্লাহ আপনার জন্য সুখের দরজা খুলে দিক এবং আপনার সমস্ত স্বপ্ন পূরণ করুক। আমিন। ঈদ  মোবারক আপনাকে এবং আপনার পরিবারকে!  ঈদের এই শুভ উপলক্ষে আসুন আমাদের জীবনের দুর্দান্ত সব জিনিসগুলির জন্য  কৃতজ্ঞতা জানাই। সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালাকে। ঈদ মোবারক!  আপনি যেখানেই আছেন বা আপনি কী করছেন তা বিবেচনা করুন না কেন, মনে রাখবেন যে আল্লাহ আপনার জীবনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপে আপনাকে সহায়তা এবং গাইড করার জন্য সর্বদা আপনার সাথে আছেন।  ঈদ মোবারক!  আল্লাহ আপনাকে দয়া, ধৈর্য এবং ভালবাসার উপহার দান করুন।  ঈদ

Trending

৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ ও বাংলা অর্থ সহ | 6 Kalima in Bangla ortho o Uccharan Shoho

৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ  6 Kalima কালিমা সমূহ  ৬ কলিমা আরবী ও বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ সহ এবং ঈমান-ই মুজমাল  ঈমান-ই মুজমাল সহ চলুন জেনে নেই  ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ সহ ইসলামিক সব গরুত্ব পর্ণ দুআ ও আমল সমূহ, এবং নবীদের জীবনী, ইসলামিক যুদ্ধের কাহিনী, জানতে আমাদের আপ্প  ডাউনলোড করুন Download App Now কালেমা কয়টি ও কি কি  কালিমা ৬ টি   (1) কালেমা-ই তাইয়্যেবা   (2). কালেমা-ই শাহাদৎ  (3)  কালেমা-ই তাওহীদ  (4.) কালেমা-ই রদ্দেকুফর  (5). কালিমা-ই তামজীদ  (6.) কালিমা আস্তাগফার ৬ কালেমা বাংলা উচ্চারণ 6 kalima in bangla 1. কালেমা-ই তাইয়্যেবা   بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ  لَا اِلَهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدُ رَّسُوْ لُ الله  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।  কালিমা তায়্যিবা বাংলা উচ্চারণ  Kalima Tayyiba Bangla লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ । কালিমা তায়্যিবা অর্থ  আল্লাহ ব্যাতিত/ ছাড়া কোন মাবুদ (এলাহ) নেই। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল।  2. কালেমা-ই শাহাদৎ কালেমা শাহাদাত আরবি  بِسْمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ   اَشْهَدُ اَنْ لَّا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَ

মহানবীর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) - এর জন্ম ও বংশ পরিচয়

মহানবীর হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)  এর জন্ম ও বংশ পরিচয়  সম্বন্ধে বিস্তারিত ভাবে জানুন,  মুহাম্মাদ (সাঃ) ওনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক মহানবীর জন্ম ও মৃত্যু তারিখ, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) - এর জন্ম ও বংশ পরিচয় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) - এর জন্ম ও বংশ পরিচয় ★★★ নবী জীবনকে আমরা প্রধান দু’টি ভাগে ভাগ করে নেব- মাক্কী জীবন ও মাদানী জীবন। মক্কায় তাঁর জন্ম, বৃদ্ধি ও নবুআত লাভ এবং মদীনায় তাঁর হিজরত, ইসলামের বাস্তবায়ন ও ওফাত লাভ। অতঃপর প্রথমেই তাঁর বংশ পরিচয় ও জন্ম বৃত্তান্ত। রাসূলের মাক্কী জীবন: হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর বংশ পরিচয়: ইবরাহীম (আঃ)-এর দুই পুত্র ছিলেন ইসমাঈল ও ইসহাক্ব। ইসমাঈলের মা ছিলেন বিবি হাজেরা এবং ইসহাকের মা ছিলেন বিবি সারা। ইবরাহীম (আঃ)-এর কনিষ্ঠ পুত্র ইসহাক (আঃ)-এর বংশধর অর্থাৎ বনু ইস্রাঈল। যাদের সর্বশেষ নবী ছিলেন হযরত ঈসা (আঃ)। অন্যদিকে হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর জ্যেষ্ঠ পুত্র ইসমাঈল (আঃ)-এর বংশে একজন মাত্র নবীর জন্ম হয় এবং তিনিই হলেন সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম)। ফলে আদম

Ayatul Kursi Bangla Anubad shoho, | আয়াতুল কুরসি বাংলা অনুবাদ সহ

Ayatul Kursi Bangla  আয়াতুল কুরসি বাংলা আয়াতুল কুরসী বাংলায় অনুবাদ সহ আরবিতে পিকচার ও টেক্সট সহ দেয়া হলো আয়াতুল কুরসী এমন এক আয়াত যার গোনাগন বলেশেষ করার মতো নয় তবে কিস ফজিলত ও গোনাগন উল্লেখ করা হলো জানার জন্য নিচে সম্পূর্ণ দেখোন Ayatul Kursi Bangla Ayatul kursi bangla onubad shoho picture o text shoho deya holo Ayatul kursi amon ak ayat jar gonagon boleshesh korar moto noy tobe kiso fojilot o gonagon ollekh kora holo janar jonno niche shompurno dekhon Ayatul kursi bangla meaning Ayatul Kursi Bangla Anubad shoho, আয়াতুল কুরসি বাংলা অনুবাদ সোহো আয়াতুল কুরসী  আয়াতুল কুরসী (আরবি: آية الكرسي ‎) হচ্ছে পবিত্র কোরআন শরীফের দ্বিতীয় সুরা আল বাকারার ২৫৫তম আয়াতটি। এটি কোরআন শরীফের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ আয়াত এবং ইসলামিক বিশ্বের এটি ব্যাপকভাবে মুখস্ত করা হয়। এতে সমগ্র মহাবিশ্বের উপর আল্লাহর জোরালো ক্ষমতার কথা বর্ণনা করে। নবী মুহাম্মদ (সা•) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রত্যেহ পাঁচ ওযাক্ত নামাজের পর সঙ্গে সঙ্গে আয়তুল কুরসি পাঠ করবেন তার আর জান্নাতের মাঝে ব্যবধান থাকল মৃত্যু। অর্থাৎ মৃত্যু হলেই

Wikipedia

Search results